মাংস কৌটাজাতকরণ:
১.মাঝারি বয়সের মাংসল পশুর মাংস সংরক্ষণের জন্য নির্বাচন করতে হয়।
২. উত্তমরূপে পশু জবাই করে চামড়া আলাদা করে মাংসকে কাংখিত আকারে টুকরো করা হয়। চর্বি, হাড়, কলিজা, বৃক্ক, মস্তিষ্ক অপসারন করা হয়।
৩. মাংসকে বিশুদ্ধ পানি দিয়ে উত্তমরূপে ধুয়ে তারপর চাপ প্রয়োগ করে মুক্ত পানি বের করে দেওয়া হয়। মাংসে পানিথাকলে অণুজীব জন্মাতে ও বংশবিস্তার করতে অনুকূল পরিবেশ পায়।
৪. মাংসগুলো এমনভাবে ক্যানে ভর্তি করা হয় যেন মাংসগুলোর মাঝে মাঝে এবং মাংসের উপরিভাগে 2% লবণ ও 2% চিনির দ্রবণ যোগ করা হয়। এসময় খেয়াল রাখতে হবে যে, ক্যানের উপরের দিকে সামান্য জায়গা খালি থাকে। |
৬. ফুটন্ত পানিতে ক্যানের ২/৩ অংশ ডুবিয়ে অথবা বাম্পের সাহায্যে তাপ প্রযোগ করা হয় যাতে ক্যানের সব বায়ু বের হয়ে যায়। একে এগজসৃটিং বলে। এ কাজের জন্য 10 মিনিটই যথেষ্ট।
৭. এজটিং এর পরপরই ঢাকনা দিয়ে ক্যান বায়ুরোধী করে সিল করা হয়।
৮. সিল করা ক্যান এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর্যন্ত 121°C তাপমাত্রায় স্টেরিলাইজেশন করা হয়।
৯. এরপর ক্যান ঠাণ্ডা করে লেবেল লাগানো হয়।
১০. সর্বশেষে নিম্নতাপমাত্রায় ক্যানকে বাজারজাতকরণের উদ্দেশ্যে গুদামজাত করা হয়।
3 thoughts to “মাংস কৌটাজাতকরণের বিস্তরিত:”
Simply want to say your article is as astounding. The clarity in your post is simply cool and i could assume you are an expert on this subject. Well with your permission let me to grab your feed to keep updated with forthcoming post. Thanks a million and please keep up the rewarding work. Elsa Andy Runck
Tnx
Thank you for this beautiful article. It’s really a good article